ডিজিটাল বিপ্লবে কৃষিতে বিপুল সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন,
বিশ্বে চারটি শিল্প বিপ্লবের আগে কৃষি-সভ্যতার যুগ শেষ হয়ে গেলেও ডিজিটাল বিপ্লবের ধারাবাহিকতায় বর্তমানে কৃষিতেও বিপুল সম্ভাবনার দ্বার
উন্মোচিত হয়েছে। তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল প্রযুক্তির সুযোগ কাজে লাগিয়ে কৃষি ও মৎস্যখাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তনে আমাদের কাজ করার সুযোগ
এসেছে।মোস্তাফা জব্বার গতকাল শনিবার রাতে ঢাকাস্থ ময়মনসিংহ বিভাগ সমিতির উদ্যোগে বিশিষ্ট সমাজ সেবক
ডিজিটাল বিপ্লবে কৃষিতে বিপুল সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
মোঃ আনিসুর রহমান খানের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ডিজিটাল প্লাটফর্মে আয়োজিত এক স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ আহ্বান
জানান। সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন।ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী ও বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক
ফোরামের সভাপতি মোস্তাফা জব্বার মরহুম এডভোকেট আনিসুর রহমান খানের নেতৃত্ব, দৃঢ়তা, আদর্শ ও অবদান দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে উল্লেখ করে
বলেন, ময়মনসিংহ বিভাগ আন্দোলনের এই নেতা তার কর্মের মাঝে চির অম্লান হয়ে থাকবেন।
বিশিষ্ট টিভি ও নাট্য ব্যক্তিত্ব এবং ময়মনসিংহ বিভাগ সমিতি
ঢাকার সভাপতি ম. হামিদের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে বৃহত্তর ময়মনসিংহ সমিতি ঢাকার সভাপতি মোঃ আবুল কালাম আজাদ, সাবেক সিনিয়র
সচিব আবদুস সামাদ প্রমুখ বক্তৃতা করেন।সমিতির সাধারণ সম্পাদক, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শাহ মোহাম্মদ আশরাফুল হক জর্জ
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তাফা জব্বার মহান মুক্তিযুদ্ধে আনিসুর রহমান খানের অবদান তুলে ধরে বলেন, তিনি তার
কাজের মাধ্যমে বেঁচে থাকবেন। তিনি আরো বলেন,
ময়মনসিংহ ব্রিটিশ ভারতের সর্ববৃহৎ জেলা হলেও নানা কারণে এ অঞ্চল অবহেলিত।মন্ত্রী সম্মিলিত উদ্যোগে ময়মনসিংহকে একটি ডিজিটাল
কৃষি অঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মরহুম আনিসুর রহমানের আন্দোলনকে পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করারও আহ্বান জানান। এ সময় তিনি বলেন
, আইওটি প্রয়োগ করে কৃষি ও মৎস্যখাত অত্যন্ত লাভজনক করা সম্ভব।সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ধর্ম, বর্ণ, রাজনৈতিক পরিচয় নির্বিশেষে
বুয়েটের সাধারণ শিক্ষার্থীবৃন্দ বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করে।
ডিজিটাল বিপ্লবে কৃষিতে বিপুল সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
তাঁর চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে আমরা সমৃদ্ধিময় সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সদা প্রস্তুত। আমরা এও বিশ্বাস করি যে, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু সার্বজনীন,
তাঁর চেতনা ধারণ করতে কোনো রাজনৈতিক সংগঠনের পরিচয় ধারণের প্রয়োজন পড়ে না। বুয়েট ক্যাম্পাসে রাজনৈতিক সংগঠনের কার্যক্রম
নিষিদ্ধ হওয়ার পর থেকে সাধারণ শিক্ষার্থীদের আয়োজনে জাতীয় দিবস সমূহের অনুষ্ঠান নিয়মিত আয়োজিত হয়ে আসছে
Leave a Reply