বর্তমান সরকার মানবাধিকারকে সমুন্নত রাখবে আইনমন্ত্রী

বর্তমান সরকার মানবাধিকারকে সমুন্নত রাখবে আইনমন্ত্রী
বর্তমান সরকার মানবাধিকারকে সমুন্নত রাখবে আইনমন্ত্রী

বর্তমান সরকার মানবাধিকারকে সমুন্নত রাখবে আইনমন্ত্রী, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার

সরকার মানবাধিকারকে সবসময় সমুন্নত রাখবে এবং আইন দ্বারা মানবাধিকার লংঘন বন্ধ করার ব্যাপারে সচেষ্ট থাকবে।আজ রবিবার রাজধানীর

রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় বাংলাদেশে সফররত জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল ব্যাচেলেট এর সাথে বৈঠক শেষে

সাংবাদিকদের ব্রিফ করার সময় তিনি একথা বলেন।

বর্তমান সরকার মানবাধিকারকে সমুন্নত রাখবে আইনমন্ত্রী

এসময় লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব মো. মইনুল কবির এবং আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার

উপস্থিত ছিলেন।আইনমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানবাধিকারকে সাংঘাতিক মূল্য দেন।তার কারণ বাংলাদেশে মানবাধিকার লংঘনের

একজন ভিকটিম তিনি। সেজন্য জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার মানবাধিকারকে সবসময় সমুন্নত রাখবে এবং আইন দ্বারা মানবাধিকার

লংঘন বন্ধ করার ব্যাপারে সচেষ্ট থাকবে।

মন্ত্রী বলেন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার পার্সনালদেরকে

মানবাধিকার বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়ার ব্যাপারে মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের পক্ষ থেকে প্রস্তাব পাঠালে সরকার অবশ্যই সেটা বিবেচনা

করবে বলে তিনি হাইকমিশনারকে আশ্বস্ত করেছেন।আনিসুল হক আরো বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে তিনি দেশের

সাংবাদিকদের যে কথাগুলো জানিয়েছিলেন, সে কথাগুলো মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারকেও জানিয়েছেন। এই আইন নিয়ে লেজিসলেটিভ

ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিবকে সভাপতি করে

একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইসিটি বিভাগ এবং আইন ও বিচার বিভাগের প্রতিনিধিরা আছেন।প্রতিনিধিরা

জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার অফিসের সাথে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ‘বেস্ট প্র্যাকটিসগুলো’ নিয়ে আলাপ-আলোচনা

করছেন। এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন ইতোমধ্যে তার কাছে পৌঁছিয়েছে। প্রতিবেদনটি দেখার পরে এ ব্যাপারে কি পদক্ষেপ নিবেন, সেটা সিদ্ধান্ত নিবেন।

অর্থনীতির নানা তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরে শামসুল আলম বলেন, ‘আমাদের অর্থনীতি শক্তিশালী অবস্থায় থাকা সত্ত্বেও নির্বাচন সামনে চলে আসায়

বর্তমান সরকার মানবাধিকারকে সমুন্নত রাখবে আইনমন্ত্রী

কেউ কেউ আতঙ্ক তৈরির চেষ্টা করছে। সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার সুযোগ নিচ্ছে। সংশয়বাদী অর্থনীতিবিদরাও এই কাজে যুক্ত হয়েছে। ’

তিনি দেশবাসীকে তাদের কথায় বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানান।বর্তমান পরিস্থিতিতে ব্যাংক-আমানত এবং ঋণের সুদের হার কিছুটা বৃদ্ধির

বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা যেতে পারে বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন।সেমিনারে অন্য বক্তারা বলেন, শুধু বাংলাদেশের অর্থনীতিই নয়,

বৈশ্বিক সংকটের কারণে পুরো বিশ্বব্যবস্থাই অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ, জ্বালানি সংকট এবং সাপ্লাই চেইনের বিপর্যস্ত অবস্থার মুখোমুখি

 

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*